পোস্টগুলি

আগস্ট ৫, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

দপ্তরির কানের পর্দা ফাটালেন এসআই, পকেটে ইয়াবা ঢুকিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা

ছবি
 ব্রাহ্মণবাড়িয়া  সদরে পুলিশের এক উপপরিদর্শকের (এসআই) বিরুদ্ধে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক দপ্তরিকে মারধর করে কানের পর্দা ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। শুধু তাই নয়, জামিরুল নামে ওই এসআই ইয়াবা দিয়েও ফাঁসাতে চেয়েছিলেন তাকে। পরে তা মাত্র আড়াই হাজার টাকায় দফারফা করা হয় বলে অভিযোগ মো. উবায়দুল্লাহ নামে ওই দপ্তরির। আজ সোমবার এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপারের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন নির্যাতনের শিকার সদর উপজেলার খাকচাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি উবায়দুল্লাহ। এর আগে গতকাল রোববার পুলিশের সদর সার্কেল অফিসে গিয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আলমগীর হোসেন ও রেজাউল কবিরের কাছে অভিযোগ করেন তিনি। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষও তার পক্ষে অভিযোগ করেন। উবায়দুল্লাহর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত শনিবার রাত ১০টার দিকে এসআই জামিরুলের নেতৃত্বে ৬ জনের একটি পুলিশ দল খাকচাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আসেন। দপ্তরির কক্ষে গিয়ে বশির নামে কেউ আছে কী না জানতে চান তারা। এ নামে কেউ নাই বললেও ওই এসআই দপ্তরি উবায়দুল্লাহর পকেটে হাত দিয়ে তল্লাশী শুরু করেন। কিছু না পেয়ে তারা বাচ্চু নামে কেউ আছে কী না খোঁজ ক...

ফেইসবুকে ছবি দিয়ে বলেন পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা অামরা করি কথাটা একেবারে ভুয়া

ছবি
পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান নাকি ফটো তুলার অভিযান চলছে বুজতে পারছি না। ঝাড়ু হাতে নিয়ে শিক্ষক ছবি তুলে ফেইসবুকে দিয়ে বলেন যে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার অভিযান চলছে সাবাস বাংলাদেশ এগিয়ে যাও। ৩৬৫ দিনই তো  দপ্তরী বিদ্যালয়ের ক্লাস রুম আঙ্গিনা সহ  সব পরিস্কার রাখে একদিন ও তো ফেইসবুকে এই ভাবে ছবি দেয় না  আর আপনারা হাতে ঝাড়ু নিয়ে  ছবি তুলে ফেইসবুকে লেখেন পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার অভিযান চলছে। আমি বলি কি আগে নিজের মনমানসিকতা ঠিক করুন তার পরে না অভিযান শুরু করুন