DOPTORY

খাগড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় গোয়াইনঘাট সিলেট থেকে মোঃ লোকমান হেকিমঃ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরী কাম প্রহরী পদটি বঙ্গবন্ধুর কন্যা, দেশে সুযোগ্য কান্ডারী, দেশরত্ন এবং বাংলার সফল প্রধান মন্ত্রীর নিজ ইচ্ছায় সৃষ্ট একটি পদ। নিঃসন্দেহে এটি একটি মহৎ উদ্যোগ। এজন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহোদয়াকে জানাই ধন্যবাদ। এই পদটি সৃষ্টির মাধ্যমে দেশে প্রায় ৩৭ হাজার শিক্ষিত বেকার যুবকের কর্মসংস্থান এবং দুমুটো ডাল ভাত পেটে দেয়ার সুযোগ হয়েছে। কিন্তু অত্যন্ত দঃখের বিষয়,এই পদে যারা চাকুরীরত অবস্থায় আছেন তারা অত্যন্ত মানবেতর জীবন যাপন করছেন। সারাদিন স্কুলের বাথরুম পরিষ্কার থেকে শুরু করে চা সহ আরও অনেক কাজ করতে হচ্ছে সন্ধ্যা অবধি। রাতের বেলায় সারা রাত জেগে স্কুল পাহারা দিতে হচ্ছে। দিন রাত চব্বিশ ঘন্টা খাটার পরও শিক্ষকদের অনেক আবদার শুনতে হচ্ছে। না শুনলে অনেক খরাপ কথা শুনতে হচ্ছে।

ঢাকা কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা অারমান ভাই এখন সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় আমি এখন এখানে চাপদিন আইডি দেখবেন

প্রিয় ক্রীড়ামোদী ভাইরা, বিনয়ের সাথে অনুরোধ করছি। বিভিন্ন দেশের  পতাকার পিছনে যে টাকা খরচ করবেন, সেই টাকা পরিচিত কোন অসহায় মানুষের হাতে তুলে দিবেন। যেটুকু তৃপ্তি পাবেন স...

অনলাইনের লাইভ ক্লাসের মাধ্যমে এক হাজারজনকে ফ্রিল্যান্স প্রশিক্ষণ দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইশিখন ডটকম। ১৬টি কোর্সে বাড়িতে বসে এ প্রশিক্ষণ নেওয়া যাবে। ইশিখনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দেশের যেকোনো জায়গা থেকে ইন্টারনেটযুক্ত কম্পিউটার কিংবা স্মার্টফোনের এর মাধ্যমে কোর্সগুলোতে অংশ নেওয়া যাবে। এ ছাড়া কোর্সগুলোর লাইভ ক্লাসের ডিভিডিও সংগ্রহ করা যাবে। কোর্সগুলোর মেয়াদ তিন থেকে পাঁচ মাসব্যাপী। ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিকস ডিজাইন, অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্টসহ মোট ১৬টি কোর্স রয়েছে। একজন একাধিক কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবেন না। কোর্সের জন্য আলাদা কোনো ফি নেই। তবে নিবন্ধন ফি ১ হাজার ৮০ টাকা। ইশিখন ডটকমের প্রধান নির্বাহী ইব্রাহিম আকবর জানান, অনেক দিন ধরেই ইশিখন অনলাইনে বিনা কোর্স ফিতে ফ্রিল্যান্স প্রশিক্ষণ দেয়। বিনা মূল্যের কোর্স হওয়ার অনেকে আগ্রহ দেখাতে চান না বলে নিবন্ধন ফি রাখা হয়। এবার এক হাজারজনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। কোর্সের গুরুত্ব ঠিক রাখতে এবং প্রকৃত শিক্ষার্থীদের সুযোগ করে দিতে নিবন্ধন ফি রাখা হয়েছে। ২০১৪ সাল থেকে ইশিখন তাদের কার্যক্রম শুরু করে। চলতি বছর থেকে ইশিখন দেশের বিভি...

সমাপনী পরীক্ষা ২০১৮। ডি আর জমাদানের শেষ তারিক ৩১ মে। আমরা হার্ডকপি জমা নিচ্ছি। অনলাইনে দিতে হবে মর্মে নির্দেশনা আমাদের কাছে নাই।অনলাইনে হলে অনেক ভাল হইত। ১ অফিসে জনবল সংকটে ডাটা এন্ট্রির বিশাল কাজ থেকে মুক্তি মিলত, (৭ শতাধিক বিদ্যালয়)। ২ বানান ভুল কমে আসত। ৩ বার বার নাম সংযুক্ত করনের চাপ মুক্ত থাকা যেত। ৪ সার্টিফিকেট ঘষামাজা থেকে মুক্তি পেতে। ৫সারা বছর ব্যাপি সার্টিফিকেট সংশোধনের বাড়তি চাপ মুক্ত থাকা যেত। ৬ রোল নাম্বার প্রদানে স্বয়ংক্রিয়তা আসত। ৭ বয়স কমানোর প্রবণতা হ্রাসপেত যদি জন্মনিবন্ধন নং ও তারিখ উল্লেখ থাকে। ৮ পরীক্ষার্থী সংক্রান্ত তথ্য অটো আপগ্রেড থাকত। ৯ ফলাফল প্রদান সহজতর হত। লেখকঃ জনাব দীলিপময় দাশ চৌধুরী সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার সিলেট সদর